ঢাকা ১০:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিক্ষায় অনেক রকমের ভাগ, এক জায়গায় আনার চেষ্টা করছি: শিক্ষামন্ত্রী

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:৩৬:৪৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ অগাস্ট ২০২১
  • ১২১ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, একমুখী শিক্ষার পরিবর্তে আমরা হরেক রকমের শিক্ষা পেয়েছি। শিক্ষায় এত রকমের ভাগ; এখন সেটিকে একটি জায়গায় নিয়ে আসা রাতারাতি সম্ভব নয়। সব ধরনের শিক্ষা বাতিল করে দিয়ে একধরনের শিক্ষায় যাওয়া খুব শিগিগরই সম্ভব নয়।

তবে যে যে ধারায় থাকুক না কেন যদি কোর বা মূল সাবজেক্ট একই হয় তার মধ্য দিয়ে সবাইকে একটি জায়গায় নিয়ে আসতে পারব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার পিতা বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথেই অগ্রসর হচ্ছেন বলে তিনি জানান।

 

গতকাল শনিবার শিক্ষাবিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন এডুকেশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ইরাব)-এর ‘কলম’ এর প্রকাশনা অনুষ্ঠানে অনলাইনে যুক্ত হয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এসব কথা বলেন। ইরাবের সভাপতি সাব্বির নেওয়াজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন, কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগের সচিব আমিনুল ইসলাম, গণস্বাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধুরী, সমকালের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মুস্তাফিজ শফি, দৈনিক বাংলার নির্বাহী সম্পাদক শফিফুজ্জামান পিন্টু, স্বাধীনতা শিক্ষক সমিতির নেতা শাজাহান সাজু, ইরাবের সাধারণ সম্পাদক শরীফুল আলম সুমন, ইরাবের সহ-সভাপতি ও কলম প্রকাশনা কমিটির আহ্বায়ক নিজামুল হক, যুগ্ম সম্পাদক সচিব মীর মোহাম্মদ জসিম প্রমুখ।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার সময় পেছাতে পারে: দীপু মনিসাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী বলেন, ‘শিক্ষা সেক্টরে এমন কোনো বাণিজ্য নেই যেটার কবলে আমরা পড়িনি। করোনায় শিক্ষা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতি পোষাতে প্রণোদনা প্রয়োজন আছে। কারণ শিক্ষার সক্ষমতা বাড়াতে বিনিয়োগের বিকল্প নেই।’

 

মাহবুব হোসেন বলেন, ‘আমাদের মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষক ঘাটতি ছিল। আমরা ইতিমধ্যে সেটি পূরণ করার চেষ্টা করেছি। এসব স্কুলে ২ হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। দীর্ঘদিন পর বেসরকারি স্কুল-কলেজ পর্যায়ে আমরা ৩৮ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছি। পুলিশ ভেরিফিকেশন শেষে তারা নিয়োগ পাবেন।’

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

শিক্ষায় অনেক রকমের ভাগ, এক জায়গায় আনার চেষ্টা করছি: শিক্ষামন্ত্রী

আপডেট টাইম : ১১:৩৬:৪৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ অগাস্ট ২০২১

হাওর বার্তা ডেস্কঃ শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, একমুখী শিক্ষার পরিবর্তে আমরা হরেক রকমের শিক্ষা পেয়েছি। শিক্ষায় এত রকমের ভাগ; এখন সেটিকে একটি জায়গায় নিয়ে আসা রাতারাতি সম্ভব নয়। সব ধরনের শিক্ষা বাতিল করে দিয়ে একধরনের শিক্ষায় যাওয়া খুব শিগিগরই সম্ভব নয়।

তবে যে যে ধারায় থাকুক না কেন যদি কোর বা মূল সাবজেক্ট একই হয় তার মধ্য দিয়ে সবাইকে একটি জায়গায় নিয়ে আসতে পারব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার পিতা বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথেই অগ্রসর হচ্ছেন বলে তিনি জানান।

 

গতকাল শনিবার শিক্ষাবিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন এডুকেশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ইরাব)-এর ‘কলম’ এর প্রকাশনা অনুষ্ঠানে অনলাইনে যুক্ত হয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এসব কথা বলেন। ইরাবের সভাপতি সাব্বির নেওয়াজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন, কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগের সচিব আমিনুল ইসলাম, গণস্বাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধুরী, সমকালের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মুস্তাফিজ শফি, দৈনিক বাংলার নির্বাহী সম্পাদক শফিফুজ্জামান পিন্টু, স্বাধীনতা শিক্ষক সমিতির নেতা শাজাহান সাজু, ইরাবের সাধারণ সম্পাদক শরীফুল আলম সুমন, ইরাবের সহ-সভাপতি ও কলম প্রকাশনা কমিটির আহ্বায়ক নিজামুল হক, যুগ্ম সম্পাদক সচিব মীর মোহাম্মদ জসিম প্রমুখ।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার সময় পেছাতে পারে: দীপু মনিসাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী বলেন, ‘শিক্ষা সেক্টরে এমন কোনো বাণিজ্য নেই যেটার কবলে আমরা পড়িনি। করোনায় শিক্ষা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতি পোষাতে প্রণোদনা প্রয়োজন আছে। কারণ শিক্ষার সক্ষমতা বাড়াতে বিনিয়োগের বিকল্প নেই।’

 

মাহবুব হোসেন বলেন, ‘আমাদের মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষক ঘাটতি ছিল। আমরা ইতিমধ্যে সেটি পূরণ করার চেষ্টা করেছি। এসব স্কুলে ২ হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। দীর্ঘদিন পর বেসরকারি স্কুল-কলেজ পর্যায়ে আমরা ৩৮ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছি। পুলিশ ভেরিফিকেশন শেষে তারা নিয়োগ পাবেন।’